Posts tagged ‘প্রবাস জীবন’

January 2, 2017

সিঙ্গাপুরের চিঠি: রান্নার গন্ধ ও বাড়িওয়ালির গল্প

মূল লেখার লিংক

আমাদের আগের বাসাটা বেশ সুন্দর ছিল। ভাড়া বেশি হলেও কন্ডোমোনিয়াম (বড় দালান) থাকার সুবিধা হল, এসব বাসার সাথে জিম এবং সুইমিং পুল থাকে।
সব মিলিয়ে আগের বাসাতে ভালই ছিলাম। হঠাৎ একদিন, বাড়িওয়ালি বললেন বাসা ছেড়ে দিতে হবে।  আমাদের বিরুদ্ধে বাড়িওয়ালির অনেক অভিযোগ। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য অভিযোগটি ছিল, আমাদের তরকারির ঘ্রাণ নাকি খুব ঝাঁঝালো আর বাজে!

read more »

December 6, 2016

বিদেশ ভালো: জার্মানে বাঙালির কর্মবিলাস

মূল লেখার লিংক

বাঙালি’র বিদেশ বলতেই ছিলো বিলাত। তখনকার সময় সমুদ্রের পানিকে বলা হতো কালা পানি। আর বিদেশ গমন ছিলো কালা কাজ।

রাজা রামমোহন রায়। প্রথম বাঙালি, বলা হয় তিনিই প্রথম শখের বসে এই কালা কর্ম সাধন করে বিলাতে যান। তার কিছুদিন পরে দ্বারকানাথ ঠাকুরও  ব্রিটেনে যান।

read more »

January 27, 2015

হঠাৎ লেখায় প্রবাসের একটা সন্ধ্যা

মূল লেখার লিংক
24/08/2007 - 2:03পূর্বাহ্ন
অসময়ের ঘুম, ভাংতেই সব কেমন লাগতে শুরু করল। পাশের স্টুডিওটাতে একটা ইন্ডিয়ান ছেলে থাকে। বেশ কয়েকবার দেখা হয়েছে হাটতে চলতে। ছেলেটা নতুন বিয়ে করেই চলে এসেছে পিএইচডির জন্য। ভাবেসাবে মনে হয় বেশ ধার্মিক গোছের।

read more »

March 6, 2014

আমার প্রাগ ভ্রমণ

মূল লেখার লিংক

ছোটবেলার থেকে আমার প্রাগে যাওয়ার শখ। লন্ডন মিউনিখ বার্লিন নিউ ইয়র্ক সিডনি আমাকে টানে না। আমি যেতে চাই প্যারিস, ভিয়েনা, প্রাগ, বুদাপেস্ট, যে শহর ঝকঝকে মসৃণ নয়, কিন্তু প্রতিটা পাথরে একটা করে গল্প আছে। ইউরোপে আসার পরেই, আমার কাজ হলো, কিভাবে কত বেশি জায়গায় ঘোরা যায়।

read more »

February 18, 2014

সচিত্র ভাপা পিঠা রহস্য

মূল লেখার লিংক

অ্যাবস্ট্রাক্টঃ স্বদেশ ছেড়ে মরার দেশে পড়ে থাকা পোড়া কপাইল্যা বলে একটা বিশেষ যে প্রজাতি আছে, তাদের মধ্যে অমাবস্যা-পূণ্যিমায় তথা চান্দে চান্দে বিবিধ ফান্দে পতনের কথা ছন্দে ছন্দে মাথার নানান রন্ধ্রে রন্ধ্রে জানান দিয়া থাকে। এমনতর শত শত ফান্দোপাদানের মাঝে শ্রদ্ধেয় শ্রীমতি ভাপা পিঠা অন্যতম।

read more »

January 28, 2013

আমার ইরানী জীবন…চলছে যেমন

মূল লেখার লিংক
ইরানীরা জাতি হিসেবে ভয়াবহ রকমের সভ্য এবং ভদ্র।
এদের বিনয় আর আন্তরিকতার কোন তুলনা হয়না।আজ দ্বিতীয়বারের মত বাজার গেছিলাম। সাথে ছিল ইন্ডিয়ান-কাশ্মিরী বড় ভাই পাওয়ার ইঞ্জি. জুহাইব। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে সেই একমাত্র উপমহাদেশীয় ব্যক্তি যে আমার ভাষা-কালচার-প্রয়োজনীয়তা বুঝে। তার মতে ছাত্রদেরতে টমাটো-পটাটো, মরিচ-পেয়াজেই সন্তুষ্ট থাকতে হবে। মানে ছাত্রদের বিলাসিতা করা যাবেনা, বিদেশ বিভূয়েঁ এখানে অবশ্যই টাকা উড়াতে আসিনি। তাই আলু-টমাটো আর কিছু বাঙালী টাইপ মশলা আর ক’খানা আনডা নিয়েই অফ গেলাম।কতৃপক্ষের খাদ্য সরবরাহ থাকলেও এসব কিছু কিনতে হল, কারন সপ্তাহে দু-এক দিন দেশী খাবার খেতে না পারলে মারা যাব আর কি !মরিচের দোকানে মরিচ কেনার সময় দোকানদার ভালভাবে আমার আপাদমস্তক দেখে নিশ্চিত হল যে আমার মরিচগুলো অকাজে নষ্ট হবেনা। এখানে ফলমূল বেশ সস্তায় মনে হল। দু কেজি তাজা আপেল যে দামে কিনলাম তার চেয়ে বেশী দামে এক কেজী পেয়াজ কিনতে হল। বাংলাদেশী টাকায় হিসাব করলে আপেলের কেজি আসে প্রায় ২০-২৫ টাকার মধ্যে ।

read more »