মূল লেখার লিংক
রিভিওর শুরুতেই ‘আধ্যাত্মিকতা’ জিনিসটারে সংক্ষেপে একটু খোলাসা কইরা দেই, যেহেতু বিষয়টা খুব ওয়াইডলি মিসআন্ডারস্টুড। তারপর আপানারে নিয়া যাবো দশ হাজার বছর পেছনে। তারপর নিয়া যাবো মুভিতে।
দ্যা থিন রেড লাইন (১৯৯৮)— একটা আধ্যাত্মিক অ্যান্টি-ওয়ার মাস্টারপিস
মহাশূন্যের গোলকধাঁধা এবং সাধারণ কিছু ভুল ধারণা
মূল লেখার লিংক
“মহাশূন্য শব্দটা বলতে আমরা কী বুঝি?” একবার এক পরিচিত চা-বিক্রেতাকে এই প্রশ্নটা জিজ্ঞেস করেছিলাম। উদ্দেশ্য ছিলো- একজন বিজ্ঞান-যাত্রী হিসেবে সমাজে বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তা-ভাবনা ছড়িয়ে দেয়া, যাতে পরে সবার সামনে ঘটনাটা বলে একটু ভাব নিতে পারি। ভেবেছিলাম আর সবাই যা বলে, তিনিও তাই বলবেন। হয়তো বলবেন- মহাশূন্য হচ্ছে এমন একটা জায়গা যেখানে সব গ্রহ-নক্ষত্ররা থাকে। কিন্তু উত্তরে সেই চা-বিক্রেতা আমার অর্ডার করা রঙ চায়ের জন্যে আদা কুচি করতে করতে জবাব দিলেন, “মামা, মহাশূইন্য হইতাসে খালি প্যাঁচ আর প্যাঁচ। এইডারে তো এক কথায় বুঝায়া কইতে পারুম না”।
ফার্মার শেষ উপপাদ্য – দ্য ঘাউরামোস্ট থিওরেম এভার
মূল লেখার লিংক
১৯৫৪ সালের জানুয়ারী মাসের কোন একদিন। টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের এক তরুণ প্রতিভাবান গণিতবিদ গোরো শিমুরা তার ডিপার্টমেন্টাল লাইব্রেরিতে একটা বই খুঁজতে যান, নাম Mathematische Annalen এর চব্বিশতম খণ্ড।
ছেলেটা তখন Algebric Theory of Complex Multiplication নিয়ে কাজ করছিল। শিমুরা জেনে অবাক হলেন যে কে যেনো তার আগেই বইটা দখল করে নিয়েছে! দখলকারীর নাম-ইউতাকা তানিয়ামা।
কুরি পরিবারঃ নোবেল পুরষ্কারকে পারিবারিক ঐতিহ্য বানিয়ে ফেলেছিলেন যারা
মূল লেখার লিংক
কুরি পরিবারটা এত আজব আর এত অসাধারণ যে, প্রায় প্রত্যেক সদস্যই জয় করেছেন নোবেল পুরষ্কার! কি, চমকে গেলেন? হা হা! চমকানোর এখনও বাকি আছে পেয়ারা পাঠক। মেরি কুরি যে কত কিছুতে প্রথম নারী ছিলেন, সেটা জানলেও চমকে যেতে হয়ঃ
ইন্টারস্টেলার বিজ্ঞান
৭ নভেম্বর, ২০১৪ তারিখে বিশ্বব্যাপী মুক্তি পেয়েছে সায়েন্স ফিকশন মুভি Interstellar। মুভির পরিচালক ক্রিস্টোফার নোলান গল্পের ভেতর বিজ্ঞানের বিষয়গুলো সত্যের কাছাকাছি রাখতে বিখ্যাত পদার্থবিদ কিপ থর্নের পরামর্শ নিয়েছেন।
প্রাইম নাম্বারের মজার কিছু প্রকারভেদ!
মূল লেখার লিংক
পৃথিবীর সবচেয়ে স্মার্ট ব্যক্তিটির ইন্টার্ভিউ দেখতে বসেছিলাম। ব্যক্তিটি হলেন ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, লস এঞ্জেলেসের গণিতের প্রফেসর টেরেন্স টাও। মাত্র ২৪ বছর বয়সে ভার্সিটির ফুল প্রফেসরের পদে আসীন হয়ে তিনি ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন। তাঁকে বলা হয়, “দা গ্রেটেস্ট লাইভ ম্যাথমেটিশিয়ান”। গণিতের নোবেল খ্যাত “ফিল্ড মেডেল”ও জয় করা হয়ে গেছে তাঁর।
The Matrix Trilogy: ওয়ান অফ দ্যা বেস্ট সায়েন্স ফিকশন্স
মূল লেখার লিংক
দ্যা ম্যাট্রিক্স ট্রিলজি, সায়েন্স ফিকশনের জগতে স্টার ওয়ারস এর পরেই বোধহয় সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত নাম। ব্যবসার দিক থেকে Avatar এগিয়ে থাকলেও, এযুগের মননশীল দর্শকদের কাছে বোধহয় এটাই সবচেয়ে জনপ্রিয় সায়েন্স ফিকশন। ১৯৯৯ এর পর যতগুলো ভালো সায়েন্স ফিকশন বের হয়েছে, কোনটাই ম্যাট্রিক্সের ছায়া এড়াতে পারেনি, এমনকি এভাটার’ও না, ইনসেপশন’ও না
ফসিলের বয়স কত সেটা কীভাবে বের করবেন?
মূল লেখার লিংক
অনেকের ধারণা ভূ-তত্ত্ববিদ, বিশেষত, ভূ-প্রত্নতত্ববিদদের (Geo-archaeologist) কাজ খুব রোমাঞ্চকর। তারা ফুল টাইম ব্যস্ত থাকেন ছুঁচোর মতো মাটিতে গর্ত খুঁড়ে প্রাচীন সব ফসিল খুঁজে পাবার আশায়। আর পার্ট টাইম ব্যস্ত থাকেন সেই সব ফসিল যারা চুরি করতে চায়, তাদের চাবুক মেরে পশ্চাদ্দেশ ঘা করে দিতে।
শুভ জন্মদিন ম্যালকম মার্শাল!
মূল লেখার লিংক
সেরাদের সেরা
৭০ ও ৮০’র দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল আক্ষরিক অর্থেই ক্রিকেট বিশ্বকে শাসন করেছে, যা আগে কখনও কোন দল করতে পারে নি। তারা শুধু প্রতিপক্ষকে পরাজিতই করত না-তাদেরকে উড়িয়ে দিত
হিলিয়াম মুখে নিলে কেন আপনার গলার স্বর অদ্ভূত হয়ে যায়?
মূল লেখার লিংক
প্রশ্নের বিশেষত্বটা পরিষ্কার করা যাক। আপনি যখন কথা বলছেন আর হিলিয়াম মুখে শ্বাস হিসেবে নিয়ে আপনি যখন কথা বলবেন আপনার স্বর বদলে যাবে গলার। দুটো সময়ে আলাদা রকমের শোনা যাবে উৎপন্ন আওয়াজ। নাইট্রোজেন, অক্সিজেন গ্যাসের স্বরের সাথে বড় পার্থক্য করে দেয় হিলিয়াম। হিলিয়ামের সাথে তাদের গ্যাসের ধর্মের পার্থক্য এই পরিবর্তনের জন্য দায়ী।
ইহুদি সম্প্রদায় : অত্যাচারিত থেকে অত্যাচারী : বর্তমান পৃথিবীর শাসক ও সুপারপাওয়ার : (৪র্থ পর্ব)
শার্লক হোমস-এক অমর চরিত্রের নাম
মূল লেখার লিংক
“শার্লক হোমস”
নামটি শোনেনি এমন মানুষ খুব কমই আছে। যারা নামটি শুনেছে তারা এটাও জানে যে, সেই ১৮৮৭ সাল শুরু করে আজ অব্দি তার জনপ্রিয়তা বিন্দুমাত্র কমেনি। তার প্রতি মানুষের আগ্রহ দিন দিন যেনো আরও বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
অ্যালান কোয়াটারমেইন – স্যার হেনরি হ্যাগার্ডের পৃথিবী-বিখ্যাত একটি কাল্পনিক চরিত্র
মূল লেখার লিংক
অ্যালান কোয়াটারমেইন-
নামটির সাথে অনেকেই হয়তো পরিচিত। ডয়েল সাহেবের বিখ্যাত ‘শার্লক হোমস’ এর মতই এটিও একটি কাল্পনিক চরিত্র। ১৮০০ শতাব্দির শেষ দিকের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং অনুপ্রেরনা যোগানো কাল্পনিক একটি চরিত্র ‘অ্যালান’, যাকে সর্বকালের সেরা অ্যাডভেঞ্চারাস চরিত্রও ধরা হয়।