শিশুদের অনেক ভালবাসতেন মহান হিটলার
হায় নারীর মন (ইহা একট ফানি পোস্ট)
দুষ্মন্তপুরান
রাজা দুষ্মন্ত বড়ই চিন্তিত। বিগত দু’দিন যাবৎ শকুন্তলাকে দেখা গিয়াছে মোবাইলে কোন এক অজ্ঞাত ব্যক্তির সাথে ফাইট দিতে। সে ঘন ঘন ছোট বার্তাও পাঠাইতে থাকে। আবার ফিরতি বার্তা পড়িয়া মুচকি মুচকি হাসে। তাহাকে ওই অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কথা সুধাইলে সে বলে, তুমার তাতে কি? ইয়েতে চুল্কাচ্ছে?বেটা বুড়া ভাম! আজকাল রিক্সাওলারা পর্যন্ত মোবাইল ইউস করতেসে। আর তুমি একটা আখাইত্তা,নিজের একটা মোবাইল কেনারও মুরোদ নাই,আবার নাম দিসে রাজা,হেঁহ।
কলেজ লাইফের বিটলামির আরেকখান নমুনা
আমার বউ আর আমার ফুটবল খেলা
মেয়েদের স্ট্যাটাস সমগ্র
প্রেস জোকস
আবদুস সালাম- প্রথম মুসলমান (?) নোবেল বিজ্ঞানী
প্রতিবছর ডিসেম্বরের ১০ তারিখ আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুবার্ষিকীতে সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে অনুষ্ঠিত হয় নোবেল পুরষ্কার প্রদানের মহোৎসব। সুইডেনের রাজার কাছ থেকে নোবেল পদক ও সনদ গ্রহণ করেন পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ীরা। (একই দিনে নরওয়ের অস্লোয় অনুষ্ঠিত হয় নোবেল শান্তি পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠান।) অনুষ্ঠানে পুরুষরা পরেন বিশেষ ডিজাইনের কালো স্যুটের সাথে সাদা বো-টাই, আর মহিলারা পরেন আনুষ্ঠানিক সান্ধ্যকালীন পোশাক। নোবেল বিজয়ীদের মধ্যে যাঁরা সাধারণত আটপৌরে পোশাক পছন্দ করেন, তাঁরাও এ’দিনে এই বিশেষ নোবেল-পোশাক পরেই পুরষ্কার নিতে যান। কিন্তু ১৯৭৯ সালের ১০ ডিসেম্বর নোবেল পুরষ্কারের ইতিহাসে একটি ব্যতিক্রমী ঘটনা ঘটলো। মঞ্চে বসা নোবেল বিজয়ীদের মধ্যে দেখা গেলো একজনের পোশাক সম্পূর্ণ অন্যরকম। কালো লম্বা গলাবদ্ধ কোটের সাথে সাদা সালোয়ার পরনে, পায়ে জরির নাগরা জুতো, আর মাথায় সাদা পাগড়ি। হলভর্তি অতিথিদের সবার চোখ এই অন্যরকম পোশাকের অন্যরকম মানুষটির দিকে- যাঁর নাম আবদুস সালাম, নোবেল বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী প্রফেসর আবদুস সালাম।
পারস্যের কবি শেখ সাদী: যিনি বিশ্বাস করতেন: Human beings are members of a whole/ In creation of one essence and soul
হলুদ খাম
(কেন যে যান্ত্রিক হতে গেলাম!)
প্রিয় নিলয়,
কেমন আছিস? তোকে হঠাৎ আজ চিঠি লিখতে বসলাম, যদিও এর পেছনে প্রাতিষ্ঠানিক কোনো কারণ নেই, তারপর ও বেশ ক’দিন অস্থির হয়ে ভাবছি, কী লিখবো? একদিন তুই facebook এ স্ট্যাটাস দিলিঃ “Kono purono bondhu jodi dak joge ekta chithi likhe pathato…. (কোনো পুরোনো বন্ধু যদি ডাক যোগে একটা চিঠি লিখে পাঠাতো!)”- সে অর্থে আমি তোর বন্ধু নই, ঢাবি’তে পড়াকালীন ডিপার্টমেন্টের বড় ভাই মাত্র।
মহাকাশের নভোচারীদের জীবন যাপনের অজানা কাহিনী
অভিশপ্ত ১২৫৮: মংগোল সৈন্য কর্তৃক বাগদাদ অব রোধ ও ধ্বংসের নির্মম ইতিহাস
২০০২ সাল থেকে ইঙ্গ-মার্কিন সৈন্যরা অবরোধ করে রেখেছে বাগদাদ। তদ্রুপ, ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দের ফেব্র“য়ারি মাসে বাগদাদ অবরোধ করেছিল দুধর্ষ মংগোল সৈন্যরা। নারীপুরুষশিশু নির্বিশেষে তারা প্রায় ১০ লক্ষ নিরপরাধ মানুষকে নির্মম ভাবে হত্যা করে । মংগোল আক্রমনে সবচে বড় ক্ষতির সম্মূখীন হয় জ্ঞানবিজ্ঞানের ক্ষেত্রটি- বাগদাদের সুবিখ্যাত ‘বাইত আল হিকমা’ গ্রন্থাগারটি সম্পূর্ন ধ্বংস করে ফেলে মঙ্গোল সৈন্যরা, সেতু তৈরির জন্য লক্ষাধিক বই তাইগ্রিস নদী তে নিক্ষেপ করেছিল মূর্খরা! মংগোল অবরোধের পর বাগদাদ কয়েক শতাব্দীর জন্য জনশূন্য হয়ে পড়ে …আর সেই সঙ্গে মুসলিম সভ্যতাটির কেন্দ্রের গৌরবময় শিখাটিও ক্রমশ নির্বাপিত হয়ে যায় …
ড. ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ: আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এক বিজ্ঞানী
ড. ফ্লোরা জাইবুন মাজিদ: আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এক বিজ্ঞানী
ছোট বেলা থেকেই খুব গাছপালা ভালবাসতেন৷ কিন্তু তারপরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সময় উদ্ভিদবিদ্যাকে পাঠ্যবিষয় হিসেবে বেছে নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিলেন ড. ফ্লোরা৷ মাত্র দেড় বছর বয়সে পোলিওতে আক্রান্ত এই কৃতি ছাত্রী বুঝতে পারছিলেন না, ফিল্ডওয়ার্ক নির্ভর এই বিষয়ে পড়াশোনাটা তিনি শেষ পর্যন্ত চালিয়ে যেতে পারবেন কিনা৷