October 23, 2012
মূল লেখার লিংক
আগে যেখানে থেমেছিলাম
“এই দিকে এতকিছু হয়ে গেল, কিন্তু আমার ভিসা এখনও এলনা। এরি মধ্যে শুরু হল কানাডা পোষ্ট-এর অনির্দিষ্টকালীন ধর্মঘট ও কর্মবিরতি। আমার তো পুরাই মাথায় হাত। ভিসা আসার সম্ভাবনা যাও ছিল, ধর্মঘট তার পুরাটারেই বোঙ্গা বোঙ্গা করে দিল। আমি প্রতিদিন বাসায় ফিরে মেইলবক্স খুলে দেখি, আর প্রতিদিন হতাশ হই। অইদিকে পায়ে পায়ে এগিয়া আসছে কনফারেন্সের সময়।”
এই অবস্থায় বসে বসে হাত-পা কামড়ানো ছাড়া আর কিছু করার নেই। কানাডা পোস্টে ফোন করলে ওরা জানায় ওদের অনির্দিষ্টকালীন ধর্মঘটের কথা। আমি আর কি করি? একবার চেষ্টা করলাম ডেট্রয়েটে যোগাযোগ করে ওদেরকে বলতে যে, “তোমরা দয়া করে অন্য কোন পোস্ট অথবা কোন কুরিয়ার সার্ভিসে করে আমার পাসপোর্ট পাঠিয়ে দাও, যারপরনাই কৃতজ্ঞ থাকবো”। কিন্তু ওদের সাথে যোগাযোগ করা আর আনিসুল ভাইয়ের “”মা””-এর বিজ্ঞাপন বন্ধ করা কাছাকাছি ধরণের অসম্ভব কাজ। তাই হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকলাম।
ইতোমধ্যে কানাডা থেকে শীত বিদায় নিতে শুরু করেছে। ন্যাড়া গাছগুলিতেও নতুন পাতা আসছে। আমাদের গা থেকে শীতের পোশাকও কমছে ধীরে ধীরে। ঋতু বদল হচ্ছে। বাইরে গেলেই দেখা যায় ছেলেরা সব ভদ্র পোশাক (এই যেমন ফুলপ্যান্ট, টি-শার্ট ইত্যাদি) পড়ে মেয়েদের কুদৃষ্টির হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করছে, অন্যদিকে মেয়েরা পাল্লা দিয়ে কে কার চেয়ে ছোট প্যান্ট পড়তে পারে তা নিয়ে ফাইট করছে। এই অবস্থায় ঈমান ধরে রাখাই কষ্টকর কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারপরও আমি হাল ছাড়িনি। শক্ত হাতে ঈমান ধরে রেখে আশায় আছি, যে কোনদিন আমার কানাডিয়ান ভিসা চলে আসবে, আর ইউরোপিয়ান ভিসার জন্য আবেদন করবো।
read more »
Posted in ভ্রমন |
Leave a Comment »
October 23, 2012
মূল লেখার লিংক
সবার মত আমিও যখন ছোট ছিলাম, তখন বিদেশে পড়ালেখার স্বপ্ন দেখতাম। তারপর যখন এক সাইজ বড় হলাম, তখন বিদেশে পড়ালেখার পাশাপাশি আরো বেশি বেশি বিদেশ ঘুরার স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম। এইভাবে বহু ভাল স্বপ্ন আর দোষীস্বপ্ন দেখতে দেখতে একদিন উড়াল দিলাম হাড্ডিকাঁপানো ঠান্ডার দেশ কা…দা…*আকিং…নাডা’র দিকে। তারপর থেকে দিনে কয়েকবার করে আল্লাহ্র কাছে মাফ চাই, কেন তুমি আমারে এইখানে আনলা। আর আনলাই যখন একটা বিদেশ ঘুরার ব্যবস্থা কেন করনা। আমার দোয়ার যন্ত্রনায় অতিষ্ঠ হয়ে আল্লাহ্ ব্যবস্থা করে দিলেন। সে এক বিরাট ইতিহাস……ল্যাব এ ছিলনা কেরসি……
আমার মহাভালমানুষ সুপারভাইজার একদিন আইসা কইল, “হে আমার ছাত্রদ্বয়, এইবারের ঐতিহাসিক কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হবে স্পেন নামক দেশে। আমি তোমাদের দুইজনের যে কোন একজনকে স্পন্সর করব।“ অ্যালেকজান্ডার স্মিথ (এ আমার ঐতিহাসিক ল্যাবমেট, এখন থেকে সে অ্যালেক্স নামে পরিচিত হবে) যেহেতু পিএইচডি গবেষক সেহেতু তার সম্ভাবনা বেশি, আর তুমি (আমার দিকে মধ্যাংগুলি প্রদর্শনপূর্বক) যদি আমারে তোমার ডাটাক্ষেত দেখতে পার তাহলে বিবেচনা করব। প্রসংত উল্লেক্ষ্য যে, আমার উস্তাদের আজীবন দুঃখ আমার ডাটাক্ষেত সে তখনও দেখতে পারে নাই। আমি তার সব ধরণের হুমকির মুখে অটল থেকে আমার চাষকৃত ডাটা যক্ষেরধনের মত (আমার ফাজিল বন্ধুবান্ধব আর নিন্দুকেরা বলত, “ওর ওগুলি তো ডাটা না, যেন যক্ষেরধোন’) আগলিয়ে রেখেছি। কিন্তু এইবার দেখলাম যে, আর রাখা যাচ্ছে না। অতি সত্বর ডাটা গুছিয়ে তারে দেখাইলাম। আমার ওস্তাদ যারপরনাই পুলকিত হয়ে বলল, “ আই এ্যাম প্রাউড অফ ইউ মাই সান, বাট, আমি তোমারে কনফারেন্স বাবত আংশিক স্পনসর করতে পারুম। তুমি দেখ ভার্সিটি থেকে কোন ফান্ডিং এর ব্যবস্থা আছে নাকি”।
read more »
Posted in ভ্রমন |
Leave a Comment »
September 4, 2012
মূল লেখার লিংক

ভিনগ্রহের তেপান্তর পাড়ি দিয়ে আমাদের যান ছুটে চলেছে, রাস্তার দুপাশেই বরফের মুকুট পড়া আকাশের গায়ে হেলান দিয়ে দাঁড়ানো সুউচ্চ পর্বতের দল, উপত্যকাগুলোতে ছাড়া ছাড়া ভাবে চোখে পড়ছে পশুপালকদের সাময়িক আবাস, কাদা আর খড় দিয়ে কোন মতে দাড় করানো কুঁড়ে, হাজার বছরের বহমান জীবনধারা, কঠিন শিলা চিরে বেরিয়ে আসা খরস্রোতা জলধারা, আর অপার্থিব নির্জনতা।
read more »
Posted in ইতিহাস, ছবিব্লগ, ভ্রমন |
Leave a Comment »
July 21, 2012
মূল লেখার লিংক
২০০১ এর জুন থেকে আমি দেশান্তরী। ২০০৭ এর নভেম্বর পর্যন্ত দেশে ফিরতে পারিনি। প্রথমে বাংলাদেশ থেকে জাপান। জাপান থেকে আমেরিকা। আমেরিকা থেকে কানাডা। এক দেশ থেকে আরেক দেশ। লম্বা জার্নি। জীবনটা কাটছিলো মোটামুটি দৌঁড়ের ওপর। কতো কতো প্রিয় জিনিস যে ফেলতে ফেলতে গেলাম! কতোজন যে আমার হাতছাড়া হয়ে গেলো! কতোজন যে আমার হাতটি ছেড়ে দিলো! কিন্তু একজনের সঙ্গে সম্পর্কটা আমার ছিন্ন হলো না। তিনি হুমায়ূন আহমেদ।
আমি যেদিন সন্ধ্যায় দেশ ছাড়ি সেদিন বিমানে আমার সঙ্গে ছিলো হুমায়ূনের বই। টোকিওর একটি হাসপাতালে আমার স্ত্রী শার্লির অপারেশন হলো। প্রতিদিন সকালে হাসপাতালে যাই ফিরে আসি রাত বারোটায়। বারোটার পর আর ওখানে থাকার নিয়ম নেই। কড়া ডোজের পেইন কিলার ইনজেকশন নিয়ে শার্লি হাসপাতালের বেডে ঘুমিয়ে থাকে। আমি ওর পাশে সারাদিন বসে থাকি। আমার সঙ্গে থাকে হুমায়ূনের বই।
কানাডার ইউনিভার্সিটিতে আমার কন্যা নদীর ক্লাশ কিংবা পরীক্ষার কারণে ওকে পৌঁছে দিয়ে ওখানেই গাড়ি পার্ক করে তিন চার ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। আমার একটুও বিরক্তি লাগে না কারণ আমার সঙ্গে থাকেন হুমায়ূন আহমেদ।
read more »
Posted in জীবনকথা |
2 Comments »
July 17, 2012
মূল লেখার লিংক
কাজীদা, মানে আমাদের কাজী আনোয়ার হোসেন, সেবা প্রকাশনীর জন্মদাতা, কর্ণধার, কোটি কোটি বাঙ্গালীর আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্নের পৃষ্ঠপোষক, কুয়াশার লেখক, বাংলা ভাষার সর্বকালের শ্রেষ্ঠ অনুবাদকদের অন্যতম, এবং বাংলা বইয়ের জগতের জনপ্রিয়তম চরিত্র মাসুদ রানার জনক।
কি! এতেই শেষ হয়ে গেল কাজীদার পরিচয়? না, কাজীদার সর্বগুণের সন্ধান দেওয়া অথবা সেই মানুষটাকে কাগজে আঁকার ক্ষমতা আমার মত নাদানের কলমের থাকলে এতদিন বাংলা সাহিত্য আরেক দিকপাল হয়ত পেয়েই যেত, যেহেতু তা হয় নি তাই খুব সংক্ষেপেই বলি- কাজীদার কথা শুনলেই আমার আকাশের কথা মনে হয় – অসীম মহাশূন্য, বিশাল যার ব্যপ্তি, যার কোন শেষ নেই সেই আমাদের কাজীদা, কাজী শামসুদ্দিন আনোয়ার হোসেন নবাব।

read more »
Posted in জীবনকথা |
Leave a Comment »
July 11, 2012
মূল লেখার লিংক

লেখাটি পড়া শুরুর আগেই এই লিঙ্কটিতে অনুগ্রহ করে ক্লিক করুন, প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আপনি যেখানেই থাকুন না কেন মন ভাল করে দেবার!
কি মন ভাল হল তো? বিশ্বের আর সব দেশের মাঝে লাল-সবুজ পতাকাটিকে সবার আগে পতপত করে উড়তে দেখলে সবারই মন অজানা আবেগে আনচান করে ওঠে, মনে হয় আজকের দিনটা অন্য ধরনের, তীব্র রোদকেও মোলায়েম মনে হয়, হিম শীতের মাঝেও বসন্তের ফল্গুধারা বয়ে যায়, যায় না?
read more »
Posted in ছবিব্লগ, ভ্রমন |
Leave a Comment »
May 27, 2012
মূল লেখার লিংক
আমার ছাত্রজীবন কেটেছে দুর্বিষহ যন্ত্রণার ভিতর দিয়ে। পিতামাতা উভয়েই শিক্ষক, আমি কোনদিন বাসায় গিয়ে বলতে পারিনাই যে টিচার আমাকে নাম্বার দেয়নাই। তারা দুজনেই হাঁ হাঁ করে ঝাঁপিয়ে পড়তেন আমার উপর, টিচার নাম্বার দিবেনা ক্যানো হ্যাঁ? তুমি কিছু লিখতে পারোনাই তাই নাম্বার পাওনাই ইত্যাদি ইত্যাদি। আপনারা সকলেই জানেন ক্লাস টেস্টের খাতা অভিভাবককে দিয়ে সাইন করিয়ে আনাটা ফরমালিটি মাত্র, অভিভাবক মাত্রেই উচিৎ চুপচাপ সই করে খাতা আবার ছেলেমেয়েকে ফিরিয়ে দেয়া। আমার পিতা তা না করে পুরা ছয়পাতা কষা অংক পড়তেন, তারপরে সই করতে করতে গম্ভীর স্বরে বলতেন, “পনেরোতে তিন দিল কেন বুঝলামনা, শুণ্য দেওয়া উচিৎ ছিল। সরল অঙ্কের উত্তর দুইশ পঁচাশি বাই সাতশ আঠাশ কিভাবে হয়।” পাষন্ড পৃথিবীর নির্মমতায় বালক সত্যপীরের চোখে তখন পানি।
আল্লাপাকের অশেষ রহমত আমার পিতাকে আমি শিক্ষক হিসেবে পাইনি। রক্তজল করা গম্ভীর প্রকৃতির শিক্ষক যাকে বলে তিনি তাই। মনে আছে একবার ছোটবেলায় আব্বার সাথে হেঁটে ডিপার্টমেন্ট থেকে টিচার্স লাউঞ্জে যাচ্ছিলাম, পথে এক ছাত্র আব্বাকে সালাম দিল। আব্বা মাথা নেড়ে উত্তর দিলেন। এবার ছেলেটি জিজ্ঞেস করল, স্যার পরীক্ষার খাতা কি দেখেছেন? আব্বা উত্তর দিলেন হুঁ দেখেছি। সে জিজ্ঞেস করলো, ইয়ে স্যার কেউ কি ফেল করেছে? আমি অবাক হয়ে ছেলেটির দিকে তাকালাম, নির্ঘাত ফার্স্ট ইয়ার, এখনো আব্বাকে চিনেনাই। আব্বা বললেন হুঁ করেছে। এইবার ছেলেটি জিজ্ঞেস করলো, স্যার পরীক্ষা দিয়ে ফেল করেছে নাকি পরীক্ষা না দিয়ে ফেল করেছে?
read more »
Posted in গল্প / ভাবনা, রকমারি |
Leave a Comment »
May 8, 2012
মূল লেখার লিংক

গভীর রাত, নিস্তব্ধ নিঝুম, প্রকৃতির ডাকের বেগে ঘুম ভেঙ্গে গেছে, ঘুম জড়ানো চোখে তাবু থেকে বাহির হয়ে পাথরের আড়ালে হালকা হবার চেষ্টারত, কোন হুঁশ নেই বললেই চলে, হঠাৎ সামনে দিকে চোখ গেল, তারপর মাথার উপরে, মনে হল একরাশ ঠাণ্ডা জল ঢেলে দেয়া হয়েছে মাথার উপরে, পেটের ভিতরে ফরফর করে উড়াল দিল একরাশ প্রজাপতি, আর সারা শরীর এক অজানা কারণে ভীষণ ভাবে কাঁটা দিয়ে উঠল—
এই ঠাণ্ডার মাঝেই কুল কুল করে চিকন ঘামের ধারা নামল মেরুদণ্ড বেয়ে, আর উত্তেজনায় হৃৎপিণ্ড রক্ত সরবরাহ করতে লাগল দ্বিগুণ গতিতে, মুখ খুলে হাঁ করে নিঃশ্বাস নিয়ে ধাতস্থ হবার চেষ্টা করতে করতে কেবল বুঝতে চাইলাম আমি কোথায়?
read more »
Posted in জানা অজানা, ভ্রমন |
Leave a Comment »
May 8, 2012
মূল লেখার লিংক

নতুন বইয়ের ঘ্রাণে অন্যরকম একটা মাদকতা আছে। স্কুল জীবনে নতুন ক্লাশের নতুন বই হাতে পাওয়া মাত্র সেই বইয়ের সৌরভে মুখরিত হয়ে উঠত আমার চারপাশ। নতুন বইটি হাতে নিয়ে পাতা উলটেপালটে দেখতে গেলে কাগজ-কালি এবং বাইন্ডিং এর লেই-র সংমিশ্রণে তৈরি একটা গ্রন্থ গ্রন্থ ঘ্রাণ নাকে এসে ধাক্কা দিত। খুব প্রিয় ছিল সেই ঘ্রাণটি। এখনো আমি নতুন একটি বই হাতে নিয়ে প্রথমেই তার সুবাসটুকু গ্রহণ করি।
নতুন বই আমার কাছে রহস্যময়ী নারীর মতো।
ঘোমটা টানা বধুর মতো।
read more »
Posted in জীবনকথা, রকমারি, রম্য |
Leave a Comment »
April 10, 2012
মূল লেখার লিংক
ভ্রমণের চেয়ে আনন্দময় বিনোদন সম্ভবতঃ খুব বেশি নেই। আপনার যদি খুব খারাপ সময় যেতে থাকে, পকেট ফাঁকা না থাকলে কোথাও থেকে ঘুরে আসুন, ক্লান্তি, ক্লেদ আর বিষন্নতা মুহূর্তে কেটে যাবে এতে কোন সন্দেহ নেই। নতুন দেশে এসেছি, একটু গুছিয়ে উঠতেই বেশ খানিকটা সময় কেটে গিয়েছে, তার ওপর দ্বিতীয় মাস থেকেই রমযান শুরু হয়ে যাওয়াতে অফিস-বাসার মধ্যেই জীবন সীমাবদ্ধ ছিল। রোজা রেখে ঘোরাঘুরি করা হয়তো একেবারে কঠিন নয়, কিন্তু আমার অভিজ্ঞতায় এত দীর্ঘ দিবস আর দেখি নি আগে, ভোর ৩:৫০ এ সেহরি খেয়ে সন্ধ্যা ৯:১৫ তে ইফতার।
আমার সংক্ষিপ্ত দুঃসময় শেষ হয়েছে, অবশেষে একটি ফ্ল্যাট বরাদ্দ পেয়েছি। সাড়ে তিন কামরার ছিমছাম বাসা, নতুন রঙ করে দেয়া হয়েছে, চারিদিকে তাকালে মন ভালো হয়ে যায়।
read more »
Posted in ছবিব্লগ, ভ্রমন |
Leave a Comment »
April 2, 2012
মূল লেখার লিংক
আমার বর্ণশিক্ষার বয়স আর পত্রিকা পড়ার বয়স মোটামুটি কাছাকাছি। সময়টা তাহলে খুব সম্ভবত ৮৯ ই হবে। বাংলা পত্রিকা নামক জিনিসটা দুর্লভই ছিল বৈকি।ইরানে বাংলাদেশের পত্রিকা যেত না, আর না যাওয়াটাই স্বাভাবিক।ইরাক সীমান্তবর্তী ইরানের ঐ অংশে সব মিলিয়ে বাংলাদেশী ১০/১২ জন ডাক্তার ছিলেন।
read more »
Posted in রকমারি |
Leave a Comment »
March 17, 2012
মূল লেখার লিংক
সমতলের পদ্মাপারের মানুষ, কষ্ট করে ঘাম ঝরাতে এসেছি পর্বতে চড়তে, ফ্রান্সের আল্পসে। চড়াই-উৎরাই ডিঙ্গানোতে সেবারের মতো ইতি টেনে অতি ক্লান্ত পেশীগুলোকে বিশ্রাম দিতে আস্তানা গেড়েছি আল্পসের কোলে প্রকৃতির মাঝে এক পাহাড়ী শহর শবেরিতে, পুরনো অভিযাত্রার সঙ্গিনী হেলেনের বাড়ীতে।

ভেবেছিলাম কদিন শুধু ধুমসে গড়াগড়ি করে শরীরের বিশ্রামকে পুরোমাত্রায় পুষিয়ে নেব কিন্তু হেলেনের পাল্লায় পড়ে তা আর হচ্ছে কোথায়! একেক দিন একেক দর্শনীয় জায়গায় যেতে হচ্ছে পা টেনে টেনে, কখনো পাহাড় ডিঙ্গিয়ে সাইকেলে।
read more »
Posted in ভ্রমন |
Leave a Comment »
March 13, 2012
মূল লেখার লিংক

ভূমধ্যসাগর তীরের ভোরের কমলা রঙা রোদ লালচে হয়ে উঠে খেলা করছে আমার বিছানায়, মহানন্দে উবু হয়ে শরীর এলিয়ে সেই আমেজ উপভোগ করছি, এই সময় দরজায় দুমদাম আওয়াজ! কে রে ব্যাটা? দেখি হোস্টেলের রিসেপ্সনিস্ট ছোকরা র্যাদডি, প্রায় হাই মাই চিৎকার করে যা বলল গ্রীকে তার সারমর্ম হচ্ছে, তুমি এখানে পুচ্ছদেশ উপুর করে নিদ্রা দিচ্ছ,আর নিচে তোমার জন্য দুই তরুণী অপেক্ষা করছে!
read more »
Posted in ভ্রমন |
Leave a Comment »
February 28, 2012
মূল লেখার লিংক

কাঁধের ভারী বোঁচকাগুলো নিয়েই ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড়তে দৌড়তে কোনমতে ওয়্যানটাইটামবোর বিশ্বখ্যাত ট্রেনষ্টেশনে পড়িমড়ি করে ঢুকতে না ঢুকতেই প্লাটফর্মে কু ঝিক ঝিক করতে করতে এসে থামল ষ্টেশনটির বিখ্যাত হবার পিছনের মূল কারণটি- একটি ট্রেন!
read more »
Posted in ভ্রমন |
Leave a Comment »