মূল লেখার লিংক
চিন্তা করুন, এমন একটি বিমানের কথা যেটি ৬৪০ টন ওজন নিয়ে ১২ কিলোমিটার উপর দিয়ে একনাগাড়ে ৪০০০ কিলোমিটার অতিক্রম করতে পারে!মানুষের এই চিন্তাকে সেই ১৯৮৮ সালে বাস্তবে রুপদেয় এক সোভিয়েত পাখি যার নাম “ম্রিয়া”।
‘ম্রিয়া’ একটি সোভিয়েত স্বপ্ন
বিমানের ককপিটের দরজা যেভাবে কাজ করে
মূল লেখার লিংক
আধুনিক ককপিট দরজাগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ শক্তিশালী৷ তবে জরুরি প্রয়োজনে পাইলটকে সহায়তা করতে সেগুলো বাইরে থেকে খোলা সম্ভব৷ সমস্যা হচ্ছে, দরজার মূল লক থাকে ভেতরে, যা বিপজ্জনকও৷
কোপার্নিকাসের দেশে
মূল লেখার লিংক
মে মাসের এক পড়ন্ত দুপুরে ড্রিমলাইনারের পেট থেকে বেরিয়ে ওয়ারশর চপিন বিমানবন্দরে পা রাখতেই দেখি চারদিক ছাপিয়ে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি। চপিন এয়ারপোর্টটি ইউরোপ আমেরিকার অন্যান্য প্রধান বিমানবন্দরগুলোর মতো বিশাল না হলেও বেশ নান্দনিক আর ছিমছাম।
JRA বিমান হাইজাক – বাংলাদেশ বিমান বাহিনী বিদ্রোহ ১৯৭৭
মূল লেখার লিংক
আজ ২৫ ফেব্রুয়ারী, বাংলাদেশের ইতিহাসের আরেকটি রক্তাক্ত দিন।বিনম্র শ্রদ্ধা বিডিআর বিদ্রোহের সকল শহীদ আত্ত্বার প্রতি। আধুনিক মিডিয়ার কল্যানে আমাদের জেনেরেশনের দেখা প্রত্যক্ষ এক রক্তাক্ত অধ্যায়।বাংলাদেশের ইতিহাসে বাঁকে বাঁকে এমন অসংখ্য অধ্যায়ের দেখা মিলে, যার কোনটিই ২৫ ফেব্রুয়ারীর মত জন সম্মুখে উন্মোচিত হয়নি।
উইলবার আর অরভিলের ঘাঁটিতে
মূল লেখার লিংক
আউটার ব্যাংকস হচ্ছে নর্থ ক্যারোলিনার সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকা ঘিরে আটলান্টিকের বুকে ২০০ মাইল দীর্ঘ এক দ্বীপমালা। আকাশ থেকে দ্বীপগুলো একসাথে দেখতে চিকন একটা আঁকাবাঁকা রেখার মত। এর দ্বীপগুলো হচ্ছে বোডি, রোয়ানোক, হ্যাটেরাস এবং ওক্রাকোক।
ডিসি-১০ এর শেষযাত্রা
মূল লেখার লিংক
বাংলাদেশ বিমানের বহর থেকে বিদায় নিতে যাচ্ছে ডিসি-১০ উড়োজাহাজ। আগামী ২০ ফ্রেব্রুয়ারি শেষবারের মত উড়বে এটি। ৩১৪ আসনের এ উড়োজাহাজটি তার শেষযাত্রায় যাবে ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম বিমানবন্দর।
মঙ্গলবার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এ তথ্য জানিয়েছে। ডিসি-১০ -এর স্থলাভিষিক্ত হবে নতুন কেনা তৃতীয় বোয়িং-৭৭৭-৩০০ ইআর উড়োজাহাজ।
বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কেভিন স্টিল পরিবর্তনকে বলে, “ডিসি-১০ এর শেষ ফ্লাইটে আমরা বিমানের যাত্রীদের ভ্রমণের সুযোগ দিতে চাই। বার্মিংহামের আকাশে তাদের বিশেষ ভ্রমণ করানো হবে।”
১০ টি উড়োজাহাজ প্রযুক্তি যেগুলো সামনে আসছে
মূল লেখার লিংক
আকাশে পাখির মত ওরার স্বপ্ন মানুষের বহুকাল আগে থেকে। তবে তার বাস্তবায়ন শুরু হয় এই শতাব্দির শুরু থেকে। এখন আমরা বিশাল সব এরো প্লেন ব্যবহার করছি যাত্রি বহন হতে শুরু করে একটা আস্ত ট্রেন বহন করার জন্য। ব্যবহার করছি যুদ্ধে। তবে এটাকি শেষ?? নাকি সামনে আরো আছে?? কি হতে পারে প্লেন টেকনোলজির??
চলুন দেখে নেয়া যাক এধরনের ১০ টি ভবিষ্যৎ টেকনলজির।
১০) The Airbus Transparent Plane
২০৫০ সালের একটা পরিকল্পনা। ইউরোপের বিমান নির্মান কোম্পানি এটা পরিকল্পনা কারি। মুলত যাত্রিদের বিশেষ কিছু সুবিধা দেবার জন্য এটি নির্মান করা হবে। এখানে প্লেনের মুল ডিজাইন বার স্ট্রাকচার ঠিক থাকবে কিন্তু চেঞ্জ হবে ভিতরের অনেক কিছু। যেমন বিমানে প্রবেশ করার সময় একটি টাচ স্ক্রিনে তাদের হাতের তালু প্রেস করলে তার চেকইন হবে।
এমিরেটস এয়ারলাইন্স সম্পর্কে ১৫টি চমকপ্রদ তথ্য যা হয়তো আপনাকে চমকে দেবে
মূল লেখার লিংক
এমিরেটস এয়ারলাইন্স, দুবাই ভিত্তিক একটি বিমান সংস্থা। এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৫ সালে মাত্র দুটি পুরনো বোয়িং ৭২৭-২০০ বিমান ও ১০ মিলিয়ন ডলার মূলধন নিয়ে। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এমিরেটস আজ বিশ্বের অন্যতম প্রধান বিমান সংস্থা।
আসুন এক ঝলকে দেখে নিই এই বিমান সংস্থাটি সম্পর্কে ১৫টি তথ্য যা হয়তো আপনাকে চমকে দিতে পারে-
ফাইটার সিরিজ – এফ – ১৫ ঈগল
মূল লেখার লিংক
এফ ১৫ ঈগল (F-15 Eagle) ২ ইন্জিনের একটা ট্যাকটিকাল এয়ার সুপিয়রটি ফাইটার। যা বর্তমানে ইউএস এয়ারফোর্সের প্রধান এয়ার সুপিয়রটি ফাইটার হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটা ইউএস এয়ারফোর্সে এফ ১৫ কে সবচেয়ে সাকসেসফুল বিমান হিসাবে গন্য করা হয় । ইউএস এয়ারফোর্স এই বিমানকে আগামি ২০২৫ সাল পর্যন্ত ফ্লিটে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই ফাইটার এর ডেভলপমেন্ট বেসিক্যালি শুরু হয় ১৯৬০ এর দশকে। সেসময় আমেরিকানরা ভিয়েতনাম আর কোরিয়ান যুদ্ধের তিক্ত অভিজ্ঞতার পরে বুঝতে পারে তাদের ফাইটার ফ্লিটের দুর্বলতা গুলোকে। কারন ছিলো সোভিয়েতদের দ্রুত গতির মিগ আর স্যাম সাইটের ভয়াবহ আগ্রাসন আমেরিকান ফাইটার ফ্লিট কে বেশ ক্ষয়ক্ষতির শিকার হতে হয়। এই অবস্তায় আমেরিকা ১৯৬৯ সালে নতুন ফাইটার তৈরির জন্য কঠোর গোপনীয়তার “এফএক্স” নামে একটা প্রোগ্রাম হাতে নেয়। এখান থেকেই হেভিয়েট ফাইটার হিসাবে এফ ১৫ এবং লাইট ওয়েট ফাইটার হিসাবে এফ ১৬ এর ডিজাইন হয়।
শীর্ষ ১০ ব্যায়বহুল সামরিক এয়ারক্রাফট
বি-২ বোমারু বিমান এতটাই ব্যয়বহুল যে কংগ্রেস ১৯৮৭ সালে এর পারচেজ অর্ডার কমিয়ে ১৩২ থেকে ২১ এ নিয়ে আসে । ২০০৮ এ একটা ক্র্যাশ করার পর এই সংখ্যা এখন ২০ । একটা বি-২ ইনফ্রারেড, অ্যাকুস্টিক, ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক, রাডার বা সাধারন চোখে – খুঁজে পাওয়া খুব মুশকিল । এই স্টেলথ সুবিধার জন্য বি-২ ধরা পড়ার ভয় ছাড়াই শত্রুর প্রতি আক্রমণ চালাতে পারে । ১৯৯৩ থেকে ব্যবহার হচ্ছে, বর্তমানে আফগানিস্তান এবং ইরাক দুই দেশেই মোতায়েন আছে ।
চালিকা শক্তি ৪টি জেনারেল ইলেক্ট্রিক F118-GE-100 Non-Afterburning টার্বোফ্যান ইঞ্জিন
পৃথিবীর সবচেয়ে বিপদজনক ও আধুনিক ১০টি যুদ্ধ বিমান
মূল লেখার লিংক
যেকোন দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য অভ্যন্তরীন বাহিনী যেমন সেনা,নৌ ও বিমান বাহিনী এবং সেইসব বাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন আধুনিক যুদ্ধযান এবং সরঞ্জাম থাকা আবশ্যক।বড় অর্থনৈতিক দেশসমুহ নিয়মিত প্রতিযোগিতা করে তাদের এ ভান্ডার বেড়েই চলেছে।আকাশ নিরাপত্তার জন্য বানানো হচ্ছে নতুন অত্যাধুনিক সব সুপারসনিক যুদ্ধবিমান। আজ আমরা সেই যুদ্ধবিমানগুলোর মধ্যে সেরা দশটি সম্পর্কে কিছু জানব এবং প্রাপ্তিসাপেক্ষে পাইলট ককপিটের ছবি দেখব।
১০ . J-10
অধিক পরিচিত ” Vigorous Dragon” হিসেবেই । Jian-10 সব-আবহাওয়ায় ব্যবহৃত জঙ্গী বিমান , এটি ডিজাইন করে চেংদু বিমান শিল্প কর্পোরেশন চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি এয়ার ফোর্সের (PLAAF) জন্যে । ভিতরের পোর্টের দিকে দুইটি ব্যারেল কামান যুক্ত করা হয়েছে যেখানে বাইরের ১১ টি পয়েন্ট কমপক্ষে ৬০০০ কেজি অস্ত্রসম্ভার বহন করতে পারে ।
২ টি যাত্রীবাহি বিমান ও ২ টি ফাইটার বিমানের খুটিনাটি
মূল লেখার লিংক
গ্লাইডারঃ
গ্লাইডার হচ্ছে এক ধরনের উড়োযান যার দ্বারা ইঞ্জিন ব্যবহার না করেই ওড়া সম্ভব। পাখিদের ওড়ার কৌশল অনুকরণ করে গ্লাইডার নির্মাণ করা হয়। পরবর্তীতে গ্লাইডারে ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়।অটো লিলিয়েন্থেল সর্বপ্রথম অল্প কিছুক্ষণের জন্যেও হলেও গ্লাইডার এর সাহায্যে আকাশে উড়তে সক্ষম হয়েছিলেন। এটা নিজের গায়ের সাথেই অনেকটা পাখা বেধে নেওয়ার মত ব্যাপার। তবে এই গ্লাইডার থেকে পরবর্তীতে আধুনিক এয়ারক্রাফট এর ধারনা আসে।
ছবিটি ২৯জুন ১৮৯৫ সালের।
এয়ারফোর্স ওয়ান- যুক্তরাস্ট্রের প্রেসিডেন্টের আকাশ যান, এক অসাধারণ প্লেন
মূল লেখার লিংক
২০১১ সেপ্টেম্বরে সিয়াটলে এয়ারফোর্স ওয়ান। এটা একটা বোয়িং ৭৪৭-২০০ বি (মডেল পরিবর্তনশীল)
‘এয়ারফোর্স ওয়ান’, মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের প্রেসিডেন্টের আকাশে ভ্রমন করার এক অসাধারণ বাহন, ক্ষমতা, শৌর্য বীর্য আর বিত্তের এক অসাধারণ সংমিশ্রন।
এখানে উল্লেখযোগ্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট যখন যে প্লেনে চড়বেন সেই প্লেনের নাম পরিচয় বা ‘কল সাইন’ হবে ‘এয়ার ফোর্স ওয়ান’।
জিদানের দেশে সংক্ষিপ্ত সফর (পর্ব-৩): ভিসার আবেদন ও প্যারিস যাত্রা
আমাদের দুটি গবেষণা কর্ম প্রকাশের কথা জানতে পারলাম ৭ মে ২০১০ তারিখে। আমি একটির মূল লেখক (first-author) ও অন্যটির সহকারী লেখক (co-author), মূল লেখক আমার এক সহকর্মী। সহকর্মীর ভিসা নিয়ে সমস্যা থাকার কারনে সিদ্ধান্ত হলো আমি একাই কাজ দুটি প্রেজেন্ট করার জন্য প্যারিস যাবো। সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে ফ্রান্সের ম্যাপিং এজেন্সীতে ১-৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে। এই সংস্হাটি প্যারিস শহরের কেন্দ্রস্হল থেকে অনতিদূরে Saint-Mandé তে অবস্হিত। ট্রেনে যেতে মুটামুটি আধ ঘন্টা সময় লাগে।